
বাংলাদেশের ‘ইন্টারিম’ সরকারের ক্ষমতার অপব্যবহার ও মানবাধিকার লঙ্ঘন, স্বাধীন বাংলাদেশের জন্য হুমকি। ৫ই আগস্ট, ২০২৪ এর পর ক্ষমতায় যাবার পর তাদের মানবাধিকার লঙ্ঘনের কিছু দিক তুলে ধরা হলো ।
১. স্বাধীনতা ও মতপ্রকাশের উপর ব্যাপক সীমাবদ্ধতা
-Human Rights Watch ও Benar News রিপোর্ট অনুসারে, ইন্টারিম সরকার বিবেচনার বাইরে পুরোভাগে গ্রেপ্তার শুরু করেছে—অপছন্দনীয় সমালোচকদের নাগালভুক্ত করা হচ্ছে, সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা করা হচ্ছে ।
-ঘটছে ‘mass arbitrary arrest’—অনেকে গন গ্রেপ্তার, মামলা দায়ের, এমনকি নামের উল্লেখ না থাকা সত্ত্বেও গ্রেফতার করা হচ্ছে।
২. সাংবাদিক নির্যাতন ও তাদের সম্পদ জব্দ
পর্যবেক্ষকদের মতে, ২০২৪–২৫ সালে মুখপাত্র, সম্পাদক ও সাংবাদিকদের লক্ষ্য করে মামলা, গ্রেপ্তার ও চাপদানের ঘটনা বাড়ছে । RSF (Reporters sans frontières) ও IFEX (International Freedom of Expression Exchange) –এর মতে, সাংবাদিকদের উপর হামলা ও হত্যাকাণ্ড, অফিস ভাঙচুর করা হয় ও মামলার চাপ দিয়ে মিডিয়ার স্বাধীনতা হরন করা হচ্ছে।সাংবাদিক নায়ীমুল ইসলাম খান এবং তাদের পরিবারের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করা হয়, হেফাজতের দায়ে মামলা আরোপ করা হয় ।
৩. ‘ডেভিল হান্ট অপারেশন’—আওয়ামী লীগ সমর্থকদের গণগ্রেপ্তার
Rights & Risks Analysis Group (RRAG)–এর রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২৫ সালের জানুয়ারি ৩১ পর্যন্ত প্রায় ৫ লক্ষেরও বেশি (প্রায় ৫,০৪,২০৮ জন) বেশি আওয়ামী লীগ, ছাত্র ও যুব সংগঠনের সদস্য গ্রেপ্তার হয়।
৪. অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল ও সাংবিধানিক ফাঁক
– সরকারের নেতৃত্বে থাকা মুহাম্মদ ইউনূস কনস্টিটিউশন অনুযায়ী সংসদ সদস্য না হওয়া সত্ত্বেও প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বে থাকার কারণে সংসদীয় বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে ।
– Rights & Risks Analysis Group এর রিপোর্ট অনুযায়ী ২১ জন বিচারককে অপসারণ করা হয়েছে নিরাপত্তা বাহিনী–সংগঠিত চাপের ফলে।
৫. নাগরিক অধিকার ও সংখ্যালঘুদের শাসন-ব্যবহার
– ইন্টারিম সরকারের অব্যাহত গ্রেপ্তার-গণনাকে মত প্রকাশ ও সমিতি-সম্মেলন অধিকার রুদ্ধকরণহিসেবে দেখা হচ্ছে ।
– সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধেও সহিংসতা বৃদ্ধি এবং আইনি সুরক্ষা না থাকার অভিযোগ উঠেছে ।
–Hindu-Buddhist-Christian Unity Council–এর রিপোর্টে জানানো হয় ২০২৪ সালের আগস্ট–ডিসেম্বরের মধ্যে ধরা পড়েছে ২,০১০টি হামলা, যার ফলে অনেক সংখ্যাল ঘু নেতা গ্রেফতার বা নির্যাতিত হয়েছেন
তোদের মা শেখ হাসিনা ইন্ডিয়াতে পলাইছে। তোরাও পলাইছোছ। সাহস থাকলে দেশে আইসা নিউজ কর। আওয়ামী লীগের সব নেতাকর্মীরা হয় পলাতক, না হয় জেলে। আর কখনোই তোরা ক্ষমতায় আসতে পারবি না। তোদের দেখলেই মাইর দিবো আর পুলিশে ধরাই দিবো।
আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগের অনেক অন্যায় বাংলাদেশের মানুষ সয্য করছে।এবার তাদের নির্মূলের অপারেশন চলতাছে। তুই ছাত্রলীগের কর্মী, আওয়ামী লীগের দালাল।এইগুলার বদলা নিবো তর থেকে হারে হারে
যে ক্ষমতায় যায়, ও হয়ে যায় শকুন। হায়রে, সোনার বাংলা।