
বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সময়ে ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও আওয়ামী লীগ নেতাদের বাড়িঘর, দলীয় কার্যালয় গুলোতে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
২০২৫ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি, “বুলডোজার মার্চ” নামে পরিচিত একটি আন্দোলনের অংশ হিসেবে, ঢাকার ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানে ও শেখ হাসিনার ঐতিহাসিক বাসভবন ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়। এসময় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদ দলের ও জাতীয় নাগরিক পার্টির সমর্থকরা উগ্রবাদী আচরণ করে। ঘটনার সময়, আওয়ামী লীগ সমর্থক সন্দেহে ৪ জনকে পুলিশের কাছে দেয়া হয়।
গত ২২শে মার্চ, ২০২৫, বাড্ডা থানা আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের পার্টি অফিস ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়। এসময় উপস্থিত আওয়ামী লীগের সমর্থক সন্দেহে কয়েকজন কে মারধর করেন এবং সেখানে তারা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি পোড়ান।
রাজধানীর গুলশান, বাড্ডা, ভাটারা, রামপুরা, মিরপুর থানা সহ সারাদেশে ছাত্রলীগের হাজারো নেতা ও কর্মীদের বাড়িঘরে বিএনপির নেতাকর্মীদের আক্রমণ, গুরুতর মারধর, প্রান নাশের হুমকি ও বিভিন্ন আইনে মিথ্যা মামলা দেয়া হয়েছে।
তিতুমীর কলেজে ছাত্রলীগের সাবেক সহ সভাপতি সাব্বির আহমেদের ওপর হামলা চালায় অজ্ঞাতরা। হামলাকারীরা মুখোশ পরে রড ও লাঠিসোটা নিয়ে তাকে মারধর করে, যার ফলে তিনি গুরুতর আহত হলে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়!।
ঢাকার বনানী থানা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আরিফুল ইসলাম ও প্রচার সম্পাদক নবীন আলমের উপর হামলা করে এবং ধারালো অস্ত্র দিয়ে গুরুতর জখম করে।
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নওশেদ উদ্দিন সুজনের পরিবারের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ হামলায় গুরুতর আহত হয়েছেন সুজন ও তার মা করিমুন্নেছা।
ফেনী জেলা আওয়ামী লীগ অফিসে অগ্নিসংযোগ করা হয়।নরসিংদীতে সাবেক খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদারের বাসভবন ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়।
হাসিনার পতনের পর তোরে আশ্রয় দেয়ার কেউ নাই। এখন সব ক্ষমতা আমাদের হাতে। পুলিশ ও তোকে বাচাইতে পারবে না। তোর জীবন ধংস করে দিব। তোর পরিবার বুঝবে এর পরিনতি কেমন ভয়াবহ
বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ আর ছাত্রলীগের অস্তিত্ব মুছে দিব। যেখানেই ছাত্রলীগ দেখবো অইখানেই মাইর দিবো, তোকেও খুজতেছি। খালি একবার পাইয়া নেই।